| প্রকল্পের নাম | ম্যাস রেপিড ট্রানজিট (এমআরটি) লাইন -৬ |
| পোস্ট শিরোনাম | মেট্রোরেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান ২০২২ / মেট্রোরেল ভাড়ার তালিকা |
| মেট্রোরেল সর্বোচ্চ গতি | ঘন্টায় ১০০ কিলোমিটার |
| মেট্রোরেল উদ্ভোধন তারিখ | ২৮ ডিসেম্বর ২০২২ |
| নির্মান কাজ শুরু হয়েছিল | ২৬ জুন ২০১৬ |
| মেট্রোরেল দৈর্ঘ্য কত | ২১.২৬ কিলোমিটার |

মেট্রোরেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান ২০২২-২৩
প্রশ্নাবলী :
| ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্প প্রকল্পের নাম কি? | ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) লাইন–৬ |
| প্রকল্পের ধাপ বা প্যাকেজ কয়টি | ৮টি |
| পরিচালনা সংস্থা: | ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) |
| মেট্রোরেল প্রকল্পের বাজেট কত টাকা? | ৩৩,৪৭১.৯৯ কোটি টাকা |
| মেট্রোরেল প্রস্তাবিত পথের দৈর্ঘ্য কত? | ২১ দশমিক ২৬ কিলোমিটার |
| মেট্রোরেল ভাড়া কত টাকা? | সর্বনিম্ন ২০ টাকা , সর্বোচ্চ ১০০ টাকা |
| মেট্রোরেল / মেট্রোট্রেনের সংখ্যা কতটি? | ২৪ সেট |
| প্রতিটি মেট্রোরেলে কোচ সংখ্যা কতটি? | ৬ টি |
| প্রতি ট্রেনের যাত্রী ধারণক্ষমতা | ২,৩০৮ জন (মাঝের ৪টি কোচের প্রতিটিতে সর্বোচ্চ ৩৯০ জন এবং ট্রেইলার কোচের প্রতিটিতে সর্বোচ্চ ৩৭৪ জন) |
| মেট্রোরেল চলাচলের সময় | সকাল ৮টা থেকে শুরু |
| মেট্রোরেল সর্বোচ্চ গতি | প্রতি ঘন্টা ১০০ কিলোমিটার |
| যাত্রী পরিবহন ক্ষমতা | ঘন্টায় ৬০ হাজার এবং দৈনিক ৫ লাখ |
| মেট্রোরেল স্টেশন কতটি? | ১৭টি |
| প্রকল্পের সমাপ্তি কত সালে | ২০২৫ সাল (সম্ভাব্য) |
মেট্রোরেল স্টেশন গুলির নাম কি কি?
MRT লাইন 6 মেট্রো রেলের প্রথম স্তরের নাম। তবে মেট্রোরেলের প্রথম স্তরের স্টেশনগুলির নাম হল:
- জাতীয় জাদুঘর।
- দোয়েল চত্বর।
- জাতীয় স্টেডিয়াম।
- বাংলাদেশ ব্যাংক।
- উত্তরা সেন্টার।
- আইএমটি।
- মিরপুর-১০।
- কাজীপাড়া।
- তালতলা।
- আগারগাঁও।
- উত্তরা উত্তর।
- বিজয় সরণি।
- উত্তরা দক্ষিণ।
- পল্লবী।
- ফার্মগেট।
- সোনারগাঁও।
মেট্রোরেল ভাড়ার তালিকা
মেট্রোরেল ভাড়ার সম্পূর্ণ তালিকা প্রকাশ করেছে ডিএমটিসিএল। প্রতি কিলোমিটারে ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ টাকা। আর সর্বনিম্ন ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০ টাকা। অর্থাৎ মেট্রোরেলে চড়তে লাগবে ২০ টাকা। মেট্রোরেলের উত্তরা দিয়াবাড়ি (উত্তরা উত্তর স্টেশন) থেকে আগারগাঁও স্টেশন পর্যন্ত ভাড়া ৬০ টাকা। এবং উত্তরা উত্তর থেকে পল্লবী ও মিরপুর-১১ স্টেশনের ভাড়া ৩০ টাকা, মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনের ভাড়া ৪০ টাকা এবং শেওড়াপাড়া স্টেশনের ভাড়া ৫০ টাকা। এছাড়া পল্লবী থেকে মিরপুর-১১, মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে সর্বনিম্ন ভাড়া ২০ টাকা। তবে পল্লবী থেকে শেওড়াপাড়া ও আগারগাঁও স্টেশনে ভাড়া ৩০ টাকা।
- দিয়াবাড়ি থেকে উত্তরা সেন্টার: ২০ টাকা হল মেট্রোরেল ভাড়া
- দিয়াবাড়ি থেকে পল্লবী মেট্রোরেল ভাড়া: ৩০ টাকা
- দিয়াবাড়ি থেকে মিরপুর-১০ মেট্রোরেল ভাড়া: ৪০ টাকা
- পল্লবী থেকে মিরপুর-১১ মেট্রোরেল ভাড়া: ২০ টাকা
- পল্লবী থেকে শেওড়াপাড়া মেট্রোরেল ভাড়া: ৩০ টাকা
- মিরপুর-১০ থেকে ফার্মগেট মেট্রোরেল ভাড়া: ৩০ টাকা
- দিয়াবাড়ি থেকে শেওড়াপাড়া মেট্রোরেল ভাড়া: ৫০ টাকা
- মিরপুর-১০ থেকে কারওয়ান বাজার মেট্রোরেল ভাড়া: ৪০ টাকা
- মিরপুর-১০ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেট্রোরেল ভাড়া: ৫০ টাকা
- আগারগাঁও থেকে দিয়াবাড়ি মেট্রোরেল ভাড়া: ৬০ টাকা
- মিরপুর-১০ থেকে কমলাপুর মেট্রোরেল ভাড়া: ৭০ টাকা
- দিয়াবাড়ি থেকে কমলাপুর মেট্রোরেল ভাড়া: ১০০ টাকা
কিভাবে মেট্রোরেলের টিকিট পাবেন?
উত্তরা ও আগারগাঁও স্টেশন থেকে মেট্রোরেলের টিকিট বা কার্ড সংগ্রহ করা যাবে। এই রুটের ভাড়া ৬০ টাকা। প্রাথমিকভাবে স্টেশনে দুই ধরনের কার্ড পাওয়া যাবে—স্থায়ী এবং একক যাত্রা কার্ড। প্রাথমিকভাবে মেট্রো রেল স্টেশন থেকে এই কার্ড কিনতে হবে। তবে পরবর্তীতে কিছু প্রতিষ্ঠানে পর্যায়ক্রমে স্টেশনের বাইরে কার্ড বিক্রির জন্য নিয়োগ দেওয়া হবে। 10 বছরের স্থায়ী কার্ড 200 টাকায় কিনতে হবে। ভ্রমণের জন্য প্রয়োজন অনুযায়ী এই কার্ড রিচার্জ করা যাবে। স্থায়ী কার্ড পেতে নিবন্ধন প্রয়োজন। বৃহস্পতিবার ডিএমটিসিএল ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন লিঙ্ক পাওয়া যাবে। আজ থেকে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। নিবন্ধনের জন্য আপনার নাম, পিতামাতার নাম, জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা পাসপোর্ট নম্বর, ফোন নম্বর, ই-মেইল আইডি প্রয়োজন হবে। একক যাত্রা কার্ডের জন্য নিবন্ধনের প্রয়োজন নেই। স্টেশন থেকে এই কার্ড কিনে আপনি আসা-যাওয়া করতে পারেন। তবে ট্রেন থেকে নামার সময় কার্ডটি রেখে দেওয়া হবে। বিক্রয় কর্মীদের সহায়তায় স্টেশনে টিকিট অফিস মেশিন (TOMs) থেকে কার্ড কেনা যায়। এ ছাড়া যাত্রীরা ভেন্ডিং মেশিন থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন।


إرسال تعليق